স্বপ্নপরী,
তোমাকে নিয়ে চলে যেতে চাই এক পাহাড়ের দেশে...
যে দেশে স্বপ্ন বাসা বাঁধে বিশাল আকাশে, যে দেশে চোখ হারায় দূরের নীলিমায়
এবং হৃদয়ের আয়নায় নিজেকে মুক্ত মনে হয় আকাশে জোড়া শালিকের মতো।
কি যাবে, আমার সাথে ?
যেখানে এক ছোট্ট ঘরে বাসা বাঁধবো মোরা। তোমার আর আমার স্বপ্ন কুটির !
তুমি যখন রাঁধবে আমি তখন তোমার চুল বেঁধে দিবো...
আমি যখন ফিরবো ঘাম মাখা শরীর নিয়ে...
তুমি এসে আমার মাথায় হাত বুলিয়ে দিবে...
তোমার দুস্টমি যেথায় আমার শাসনের কাছে নিছক এক আদরে হারিয়ে যাওয়ার গল্প
যেখানে ভোরে তোমার আলতো হাতের ছোঁয়াতে এবং ঐ হাল্কা ঠোটের নীরব ডাকে আমার ঘুম ভাঙবে এক নতুন স্বর্গে !!
তারপর পাহারের উপর-নিচ পথ ধরে আমরা হেটে যাবো একই সাথে,ভোরের আলো মাখবো বলে।
যেথায়,তোমার স্বপ্নের বেলকুনি দিয়ে উদাস তোমার চোখের মাঝে পুরো চাঁদ টাই দেখা যাবে এবং তোমার পাশে অবসরে যখন হাল্কা গরম চায়ের কাপ নিয়ে দাঁড়াবো তখন সুখের তারা গুলো মিটিমিটি করবে।
বৃষ্টি যেথায় তোমার মেঘলা আকাশে যেনো বার্তা নিয়ে আসে প্রতিমুহূর্তে তোমায় আর আমায় এক মুহূর্তে আটকাতে...
ঘাসের চাঁদরে যেথায় ফুটে থাকা কোনো ঘাস ফুল দেখে তুমি তা আদরে নিজের আলতো হাতে নিয়ে আমায় দেখাবে যেনো এক ঘাসফুলি তোমায় এনে দিতে পারে হাজার সহস্র হাসি...
ফুঁ দিয়ে সে ঘাসফুলে তুমি স্বপ্নের জোনাকি জ্বালাও... ঠিক তোমার টোল পড়া গালের হাসির মতো
কি ? কি ভাবছো ?
ভাবছো... হঠাৎ করে তোমার সপ্নবাজ নরক বালক পাগল হয়ে গেলো না তো ?
ভাবতেই পারো... ভেবে দেখো তো। আমাকে ছেড়ে খুব ভালো হয়েছে কি তোমার ?
এ স্বপ্নগুলো দিয়ে এখন আমি কি করবো সপ্নপরী ?
বলে দাও...
সযতনে রেখে দিবো নাকি স্বপ্নের মৃত্যু ঘটাবো ?
স্বপ্নপরী... ভেবে দেখো !! বুড়ো হয়ে মরে যাওয়ার সময়েও এই বুড়া তোমার পাশেই থাকবে তোমার দুটি হাত সযতনে ধরে... যেমনটি স্বপ্নবাজ হয়ে ধরে আছে সঙ্গোপনে
-অবয়ব সিদ্দিকী মিডিয়া
তোমাকে নিয়ে চলে যেতে চাই এক পাহাড়ের দেশে...
যে দেশে স্বপ্ন বাসা বাঁধে বিশাল আকাশে, যে দেশে চোখ হারায় দূরের নীলিমায়
এবং হৃদয়ের আয়নায় নিজেকে মুক্ত মনে হয় আকাশে জোড়া শালিকের মতো।
কি যাবে, আমার সাথে ?
যেখানে এক ছোট্ট ঘরে বাসা বাঁধবো মোরা। তোমার আর আমার স্বপ্ন কুটির !
তুমি যখন রাঁধবে আমি তখন তোমার চুল বেঁধে দিবো...
আমি যখন ফিরবো ঘাম মাখা শরীর নিয়ে...
তুমি এসে আমার মাথায় হাত বুলিয়ে দিবে...
তোমার দুস্টমি যেথায় আমার শাসনের কাছে নিছক এক আদরে হারিয়ে যাওয়ার গল্প
যেখানে ভোরে তোমার আলতো হাতের ছোঁয়াতে এবং ঐ হাল্কা ঠোটের নীরব ডাকে আমার ঘুম ভাঙবে এক নতুন স্বর্গে !!
তারপর পাহারের উপর-নিচ পথ ধরে আমরা হেটে যাবো একই সাথে,ভোরের আলো মাখবো বলে।
যেথায়,তোমার স্বপ্নের বেলকুনি দিয়ে উদাস তোমার চোখের মাঝে পুরো চাঁদ টাই দেখা যাবে এবং তোমার পাশে অবসরে যখন হাল্কা গরম চায়ের কাপ নিয়ে দাঁড়াবো তখন সুখের তারা গুলো মিটিমিটি করবে।
বৃষ্টি যেথায় তোমার মেঘলা আকাশে যেনো বার্তা নিয়ে আসে প্রতিমুহূর্তে তোমায় আর আমায় এক মুহূর্তে আটকাতে...
ঘাসের চাঁদরে যেথায় ফুটে থাকা কোনো ঘাস ফুল দেখে তুমি তা আদরে নিজের আলতো হাতে নিয়ে আমায় দেখাবে যেনো এক ঘাসফুলি তোমায় এনে দিতে পারে হাজার সহস্র হাসি...
ফুঁ দিয়ে সে ঘাসফুলে তুমি স্বপ্নের জোনাকি জ্বালাও... ঠিক তোমার টোল পড়া গালের হাসির মতো
কি ? কি ভাবছো ?
ভাবছো... হঠাৎ করে তোমার সপ্নবাজ নরক বালক পাগল হয়ে গেলো না তো ?
ভাবতেই পারো... ভেবে দেখো তো। আমাকে ছেড়ে খুব ভালো হয়েছে কি তোমার ?
এ স্বপ্নগুলো দিয়ে এখন আমি কি করবো সপ্নপরী ?
বলে দাও...
সযতনে রেখে দিবো নাকি স্বপ্নের মৃত্যু ঘটাবো ?
স্বপ্নপরী... ভেবে দেখো !! বুড়ো হয়ে মরে যাওয়ার সময়েও এই বুড়া তোমার পাশেই থাকবে তোমার দুটি হাত সযতনে ধরে... যেমনটি স্বপ্নবাজ হয়ে ধরে আছে সঙ্গোপনে
-অবয়ব সিদ্দিকী মিডিয়া