প্রিয় স্বপ্নপরী,
চিঠি টা লিখতে বেশ কষ্ট হচ্ছে, দিনের দিন অসুস্থতা একটু বেশীই খারাপের দিকে যাচ্ছে । এখন অনেক ভোর, সারা টা রাত অনেক কষ্টে পার করলাম। মাথা টা এতো বেশী ধরে আছে যে বাহিরের চড়ই পাখি টার ডাকও ভালো ভাবে শুনতে পাচ্ছি না, কেমন যেনো দূর থেকে ভেসে আসছে ওদের ডাক।মাথার যন্ত্রণা এতই বেশী যে সব কিছুই বিরক্ত লাগছে তার উপর জানই তো আমার ঘুমানোর একদমই অভ্যাস নেই, চাইলেও ঘুম আসে না । বাইরে এতক্ষনে রোদ উঠে যাওয়ার কথা কিন্তু রোদ নেই,মনে হচ্ছে বৃষ্টি আসবে।
আসুক... বৃষ্টিই আসুক ! বুকে কেমন যেনো একটা যন্ত্রনা হচ্ছে, মনে হচ্ছে যে কোনো সময় নিঃশ্বাস টা বন্ধ হয়ে আসবে !
আচ্ছা, ধুর... কি থেকে কি যে বলছি... অনেক কষ্টে লিখতে বসেছি আর এসব লিখছি।আমি সত্যিই দিনের দিন খুব বেশী বেরসিক হয়ে যাচ্ছি। না এতোটা আন-রোম্যান্টিকও না আমি ! আসলে কি ইদানিং মনের কথা গুলো বলতে ইচ্ছে করেনা। বা বলতেও পারি না...অনেক কথা যমে গেলে এভাবে তোমাকে লিখতে শুরু করে দেই। আগের মতো ডায়রিটাও আর লিখা হয় না। যা লিখা সব এই ভার্চুয়াল জগতে । আচ্ছা, তুমিও তো ভার্চুয়াল তাইনা ? শুধু আমার নিজের তৈরি করা এক কল্পনা মাত্র, আর তো কিছুই না ? তাও তোমাকে এতোটা কেনো ভালবাসি বলতে পারবে ? স্বপ্নপরী স্বপ্নপরী করতে করতে আমি অস্থির... এখন আর আমার এসব নিয়ে লেখাটাও কেও পড়ে না। সবার কি এতো সময় আছে বলো ? কিন্তু লিখি তো তোমাকে... তুমিই যে নাই !
জানো ? খুব ইচ্ছে করছে,তোমার হাতের একটু ছোঁয়া পেতে ? মনে হচ্ছে মাথায় যদি একটু হাত বুলিয়ে দিতে তাতে হয়তো একটু শান্তি মিলতো। তোমার হাতের স্পর্শ যে আমার জন্য সব ডাক্তার আর ডাক্তারনিদের ওষুধ এরও উদ্ধে ।
মাঝে মাঝে কি মনে হয় জানো ? আমার যখন খুব খারাপ অবস্থা হবে মানে আমি যখন একদম মৃত্যুর দাড় প্রান্তে শুয়ে থাকবো, হসপিটালের ডাক্তার,আব্বু-আম্মু সবাই যখন আশা ছেড়ে দিবে তখন তুমি এসে আমার কপালে একটা চুমু দিয়ে মাথায় হাত বুলিয়ে বলবে 'অনেক হয়েছে উঠো তো, ঢং ! আর অভিনয় করতে হবেনা...এসে পরেছি আমি , উঠো বলছি... উঠো ।'
তখন মানে সে মুহূর্তে আমি উঠতে পারবো কিনা জানিনা তবে সৃষ্টিকর্তার কাছে করতরে প্রার্থনা করবো যে এই জনমে তো মিললো না কিন্তু পরের জনম বলতে যদি সত্যি কিছু থেকে থাকে সেথায় যেনো তোমার দেখা পাই বা যেথাই যাই তোমায় সত্যিকার ভাবে যেনো দেখি একবার ! শুনেছি মানে আমার বাবা বলেছিলো একবার 'যারা নেক কাজ করে পবিত্র থাকে তারা জীবনে একবার হলেও তার সত্ত্বা-সঙ্গিনীর দেখা পায় ।' আমিও সে অপেক্ষাতে আছি...
আর একটা অনুরোধ থাকবে উপরাল্লাহ'র কাছে সে যেনো তোমার রুপে অন্যকাওকে না পাঠায় আমাকে কষ্ট দেয়ার জন্য।সে কষ্ট আমি রাখতে পারবো না। আমি অনেক বোকা তাই বলে এতোটাও কষ্ট আমি প্রাপ্যতার ভাগিদার না।
একি ? তুমি হাসছো কেনো !?
এ কেমন হাসি স্বপ্নপরী ? চোখে পানি আবার মুখে হাসি ? চোখের যে কাজল গুলো দিয়েছিলে আমার জন্য সেগুলো যে নষ্ট হয়ে গেলো পরী ?
আর পারছিনা,তোমার হাত টা একটু দিবে ? প্লিজ ? অনেক বেশী ধরতে ইচ্ছে করছে।
কি দিবেনা ?
না না... ছেড়ে দিবোনা !
অনেক যন্ত্রনা হচ্ছে,
প্লিজ হাত টা দাও,
একটু ছুঁয়ে দেই.........
-স্বপ্নবাজ
প্রিয় স্বপ্নপরী,
চিঠি টা লিখতে বেশ কষ্ট হচ্ছে, দিনের দিন অসুস্থতা একটু বেশীই খারাপের দিকে যাচ্ছে । এখন অনেক ভোর, সারা টা রাত অনেক কষ্টে পার করলাম। মাথা টা এতো বেশী ধরে আছে যে বাহিরের চড়ই পাখি টার ডাকও ভালো ভাবে শুনতে পাচ্ছি না, কেমন যেনো দূর থেকে ভেসে আসছে ওদের ডাক।মাথার যন্ত্রণা এতই বেশী যে সব কিছুই বিরক্ত লাগছে তার উপর জানই তো আমার ঘুমানোর একদমই অভ্যাস নেই, চাইলেও ঘুম আসে না । বাইরে এতক্ষনে রোদ উঠে যাওয়ার কথা কিন্তু রোদ নেই,মনে হচ্ছে বৃষ্টি আসবে।
আসুক... বৃষ্টিই আসুক ! বুকে কেমন যেনো একটা যন্ত্রনা হচ্ছে, মনে হচ্ছে যে কোনো সময় নিঃশ্বাস টা বন্ধ হয়ে আসবে !
আচ্ছা, ধুর... কি থেকে কি যে বলছি... অনেক কষ্টে লিখতে বসেছি আর এসব লিখছি।আমি সত্যিই দিনের দিন খুব বেশী বেরসিক হয়ে যাচ্ছি। না এতোটা আন-রোম্যান্টিকও না আমি ! আসলে কি ইদানিং মনের কথা গুলো বলতে ইচ্ছে করেনা। বা বলতেও পারি না...অনেক কথা যমে গেলে এভাবে তোমাকে লিখতে শুরু করে দেই। আগের মতো ডায়রিটাও আর লিখা হয় না। যা লিখা সব এই ভার্চুয়াল জগতে । আচ্ছা, তুমিও তো ভার্চুয়াল তাইনা ? শুধু আমার নিজের তৈরি করা এক কল্পনা মাত্র, আর তো কিছুই না ? তাও তোমাকে এতোটা কেনো ভালবাসি বলতে পারবে ? স্বপ্নপরী স্বপ্নপরী করতে করতে আমি অস্থির... এখন আর আমার এসব নিয়ে লেখাটাও কেও পড়ে না। সবার কি এতো সময় আছে বলো ? কিন্তু লিখি তো তোমাকে... তুমিই যে নাই !
জানো ? খুব ইচ্ছে করছে,তোমার হাতের একটু ছোঁয়া পেতে ? মনে হচ্ছে মাথায় যদি একটু হাত বুলিয়ে দিতে তাতে হয়তো একটু শান্তি মিলতো। তোমার হাতের স্পর্শ যে আমার জন্য সব ডাক্তার আর ডাক্তারনিদের ওষুধ এরও উদ্ধে ।
মাঝে মাঝে কি মনে হয় জানো ? আমার যখন খুব খারাপ অবস্থা হবে মানে আমি যখন একদম মৃত্যুর দাড় প্রান্তে শুয়ে থাকবো, হসপিটালের ডাক্তার,আব্বু-আম্মু সবাই যখন আশা ছেড়ে দিবে তখন তুমি এসে আমার কপালে একটা চুমু দিয়ে মাথায় হাত বুলিয়ে বলবে 'অনেক হয়েছে উঠো তো, ঢং ! আর অভিনয় করতে হবেনা...এসে পরেছি আমি , উঠো বলছি... উঠো ।'
তখন মানে সে মুহূর্তে আমি উঠতে পারবো কিনা জানিনা তবে সৃষ্টিকর্তার কাছে করতরে প্রার্থনা করবো যে এই জনমে তো মিললো না কিন্তু পরের জনম বলতে যদি সত্যি কিছু থেকে থাকে সেথায় যেনো তোমার দেখা পাই বা যেথাই যাই তোমায় সত্যিকার ভাবে যেনো দেখি একবার ! শুনেছি মানে আমার বাবা বলেছিলো একবার 'যারা নেক কাজ করে পবিত্র থাকে তারা জীবনে একবার হলেও তার সত্ত্বা-সঙ্গিনীর দেখা পায় ।' আমিও সে অপেক্ষাতে আছি...
আর একটা অনুরোধ থাকবে উপরাল্লাহ'র কাছে সে যেনো তোমার রুপে অন্যকাওকে না পাঠায় আমাকে কষ্ট দেয়ার জন্য।সে কষ্ট আমি রাখতে পারবো না। আমি অনেক বোকা তাই বলে এতোটাও কষ্ট আমি প্রাপ্যতার ভাগিদার না।
একি ? তুমি হাসছো কেনো !?
এ কেমন হাসি স্বপ্নপরী ? চোখে পানি আবার মুখে হাসি ? চোখের যে কাজল গুলো দিয়েছিলে আমার জন্য সেগুলো যে নষ্ট হয়ে গেলো পরী ?
আর পারছিনা,তোমার হাত টা একটু দিবে ? প্লিজ ? অনেক বেশী ধরতে ইচ্ছে করছে।
কি দিবেনা ?
না না... ছেড়ে দিবোনা !
অনেক যন্ত্রনা হচ্ছে,
প্লিজ হাত টা দাও,
একটু ছুঁয়ে দেই.........
-স্বপ্নবাজ
চিঠি টা লিখতে বেশ কষ্ট হচ্ছে, দিনের দিন অসুস্থতা একটু বেশীই খারাপের দিকে যাচ্ছে । এখন অনেক ভোর, সারা টা রাত অনেক কষ্টে পার করলাম। মাথা টা এতো বেশী ধরে আছে যে বাহিরের চড়ই পাখি টার ডাকও ভালো ভাবে শুনতে পাচ্ছি না, কেমন যেনো দূর থেকে ভেসে আসছে ওদের ডাক।মাথার যন্ত্রণা এতই বেশী যে সব কিছুই বিরক্ত লাগছে তার উপর জানই তো আমার ঘুমানোর একদমই অভ্যাস নেই, চাইলেও ঘুম আসে না । বাইরে এতক্ষনে রোদ উঠে যাওয়ার কথা কিন্তু রোদ নেই,মনে হচ্ছে বৃষ্টি আসবে।
আসুক... বৃষ্টিই আসুক ! বুকে কেমন যেনো একটা যন্ত্রনা হচ্ছে, মনে হচ্ছে যে কোনো সময় নিঃশ্বাস টা বন্ধ হয়ে আসবে !
আচ্ছা, ধুর... কি থেকে কি যে বলছি... অনেক কষ্টে লিখতে বসেছি আর এসব লিখছি।আমি সত্যিই দিনের দিন খুব বেশী বেরসিক হয়ে যাচ্ছি। না এতোটা আন-রোম্যান্টিকও না আমি ! আসলে কি ইদানিং মনের কথা গুলো বলতে ইচ্ছে করেনা। বা বলতেও পারি না...অনেক কথা যমে গেলে এভাবে তোমাকে লিখতে শুরু করে দেই। আগের মতো ডায়রিটাও আর লিখা হয় না। যা লিখা সব এই ভার্চুয়াল জগতে । আচ্ছা, তুমিও তো ভার্চুয়াল তাইনা ? শুধু আমার নিজের তৈরি করা এক কল্পনা মাত্র, আর তো কিছুই না ? তাও তোমাকে এতোটা কেনো ভালবাসি বলতে পারবে ? স্বপ্নপরী স্বপ্নপরী করতে করতে আমি অস্থির... এখন আর আমার এসব নিয়ে লেখাটাও কেও পড়ে না। সবার কি এতো সময় আছে বলো ? কিন্তু লিখি তো তোমাকে... তুমিই যে নাই !
জানো ? খুব ইচ্ছে করছে,তোমার হাতের একটু ছোঁয়া পেতে ? মনে হচ্ছে মাথায় যদি একটু হাত বুলিয়ে দিতে তাতে হয়তো একটু শান্তি মিলতো। তোমার হাতের স্পর্শ যে আমার জন্য সব ডাক্তার আর ডাক্তারনিদের ওষুধ এরও উদ্ধে ।
মাঝে মাঝে কি মনে হয় জানো ? আমার যখন খুব খারাপ অবস্থা হবে মানে আমি যখন একদম মৃত্যুর দাড় প্রান্তে শুয়ে থাকবো, হসপিটালের ডাক্তার,আব্বু-আম্মু সবাই যখন আশা ছেড়ে দিবে তখন তুমি এসে আমার কপালে একটা চুমু দিয়ে মাথায় হাত বুলিয়ে বলবে 'অনেক হয়েছে উঠো তো, ঢং ! আর অভিনয় করতে হবেনা...এসে পরেছি আমি , উঠো বলছি... উঠো ।'
তখন মানে সে মুহূর্তে আমি উঠতে পারবো কিনা জানিনা তবে সৃষ্টিকর্তার কাছে করতরে প্রার্থনা করবো যে এই জনমে তো মিললো না কিন্তু পরের জনম বলতে যদি সত্যি কিছু থেকে থাকে সেথায় যেনো তোমার দেখা পাই বা যেথাই যাই তোমায় সত্যিকার ভাবে যেনো দেখি একবার ! শুনেছি মানে আমার বাবা বলেছিলো একবার 'যারা নেক কাজ করে পবিত্র থাকে তারা জীবনে একবার হলেও তার সত্ত্বা-সঙ্গিনীর দেখা পায় ।' আমিও সে অপেক্ষাতে আছি...
আর একটা অনুরোধ থাকবে উপরাল্লাহ'র কাছে সে যেনো তোমার রুপে অন্যকাওকে না পাঠায় আমাকে কষ্ট দেয়ার জন্য।সে কষ্ট আমি রাখতে পারবো না। আমি অনেক বোকা তাই বলে এতোটাও কষ্ট আমি প্রাপ্যতার ভাগিদার না।
একি ? তুমি হাসছো কেনো !?
এ কেমন হাসি স্বপ্নপরী ? চোখে পানি আবার মুখে হাসি ? চোখের যে কাজল গুলো দিয়েছিলে আমার জন্য সেগুলো যে নষ্ট হয়ে গেলো পরী ?
আর পারছিনা,তোমার হাত টা একটু দিবে ? প্লিজ ? অনেক বেশী ধরতে ইচ্ছে করছে।
কি দিবেনা ?
না না... ছেড়ে দিবোনা !
অনেক যন্ত্রনা হচ্ছে,
প্লিজ হাত টা দাও,
একটু ছুঁয়ে দেই.........
-স্বপ্নবাজ